কলকাতার কাছে ছোট ট্রিপ করার উপযুক্ত বেশ কয়েকটি জায়গা এই গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। একটা ছুটির দিন বা সপ্তাহান্তে লং ড্রাইভই যথেষ্ট সকাল সকাল বেরিয়ে গিয়ে রাত্রের মধ্যেই আবার বাড়িতে। এই চিন্তা মাথায় রেখেই খুব কম সময়ে ঘোরা যায় এমন পাঁচটি জায়গাকে তালিকাভুক্ত করেছি। লিস্ট করার সময় একটা বিষয় আমরা মাথায় রেখেছি যেন প্রতিটি জায়গাতে এক একটা রিসর্টে থাকার ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে সময় উপভোগ করা যেতে পারে।
কলকাতার কাছে এক দিনের ভ্রমন
সামাজিক গবেষকরা বলছেন যে, যারা বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সাথে দেখা করতে বা ঘন ঘন ভ্রমণ করতে করেন তাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের বেশি ভাল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি হয় এবং তাঁদের এই এক দিনের ভ্রমণে দীর্ঘ হাঁটার মতো স্বাস্থ্যকর ক্রিয়াকলাপে অংশ নেওয়ার সম্ভাবনা সাধারনত বেশি হয় । আসলে কলকাতার কাছে এই একটি দিনের ট্রিপগুলি দুর্দান্ত শেখার, জানার বা মন যা চায় তাই করার সুযোগ দেয়। এবার তবে কলকাতা থেকে এক দিনের ভ্রমন উপযোগি জায়গাগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
১ বেলুড় – রাসবাড়ি গার্ডেন হাউস
কলকাতার কাছে বেলুড় মঠের প্রায় সংলগ্ন অবস্থিত একটি স্বল্প পরিচিত রাসবাড়ি গার্ডেন হাউস অন্যরকম পরিবেশে ছোট্ট ছুটি কাটানোর জন্য একটি চমৎকার জায়গা। ১৯ শতকের শেষের দিকে পূর্ণচন্দ্র দা দ্বারা নির্মিত, কমপ্লেক্সটি উত্তর কলকাতার সুপরিচিত দাঁ পরিবারের অন্তর্গত। এটি রাসবাড়ি নামে পরিচিত। এখানে থাকার ব্যবস্থা দুটি বিল্ডিং জুড়ে বেশ ভাল। হেরিটেজ বিল্ডিংয়ে দুটি কক্ষ এবং একটি নতুন ভবনে চারটি (যা এখনও কাজ চলছে)।
একেবারে নদীর ধারে রয়েছে সুন্দর একটি লন। সেখানে রঙিন ছাতার নীচে বসার ব্যবস্থা রয়েছে। লনে বসে গঙ্গার চলমান নানা ছবি দেখা যায়। গঙ্গা থেকে ছুটে আসা বাতাসে প্রাণ জুড়োয়। একদম কাছেই গঙ্গা নদীর উপর বালি ব্রিজ দেখা যায়, যা প্রথমে সালে উইলিংডন ব্রিজ হিসাবে পরিচিত ছিল পরে বিবেকানন্দ সেতু হিসাবে পুনঃনামকরণ করা হয়েছিল। গঙ্গার অপর তীরেই রয়েছে দক্ষিণেশ্বরের কালী মন্দির।
সন্ধ্যায় আলোকময় মন্দির কমপ্লেক্সের পরিবেশ আপনাকে মোহিত করবেই।
কিভাবে যাবেন রাসবাড়ি গার্ডেন হাউস
কলকাতা থেকে নিজস্ব বা ভাড়ার গাড়িতে রাসবাড়ি চলে আসা যায়। ট্রেনে এলে নামতে হবে বেলুড় স্টেশনে। সেখান থেকে রিক্সায় বা অটোরিক্সায় রাসবাড়ি চলে আসা যাবে। বেলুড় মঠের কাছেই রাসবাড়ি গার্ডেন হাউস।
থাকার ব্যবস্থা কেমন
কলকাতার কাছে এই রাসবাড়ি গার্ডেন হাউসে থাকার জন্য দুই শয্যা ও চার শয্যার ঘর আছে। ঘরে ভাড়া পড়বে যথাক্রমে ৩৫০০ ও ৪০০০ টাকা ব্রেকফাস্ট-সহ। তবে মধ্যাহ্নভোজন ও নৈশভোজের খরচ আলাদা। রাসবাড়ি গার্ডেন হাউসে ডে আউটেরও ব্যবস্থা আছে। তনে ৪ জনের দল হতে হবে। আর একটি ঘরের সঙ্গে প্রাতরাশ, নিরামিষ মধ্যাহ্নভোজ ও বিকেলের চায়ের চায়ের ব্যবস্থা থাকবে। সময় সিমা সকাল ৫টা থেকে বিকেল ৫টা। খরচঃ ১৫০০ টাকা মাথাপিছু।
যোগাযোগঃ ৯০৫১৫-২৫৩০৭
২ শ্যামসুন্দরপুর – শ্যামসুন্দরপুর রিভারসাইড রিসর্ট
কলকাতার কাছে, দক্ষিণ ২৪ পরগণার ফলতা ব্লকের নদীতীরবর্তী একটি গ্রাম শ্যামসুন্দরপুর। ডায়মন্ড হারবার থেকে দূরত্ব ১০ কিলোমিটার। এটি একটি সুন্দর সবুজ গ্রাম, যেখানে হুগলি নদী প্রশস্তভাবে প্রবাহিত হয়। নদীর কিনারায় রং-বেরঙের পণ্যবাহী জাহাজ অবিরাম যাত্রা করে। বর্ষার সময় নদী আরও আকর্ষণীয় হয়। ঘোর বর্ষার সময় নদী দামাল হলেও বেশ লাগে। নদীর উপরে আসা উদাসী আর ঝোড়ো বাতাসের মাঝে সূর্যাস্তের আকাশে নদীতে রঙ্গীন খেলা দেখা যায়। নদীর জলে স্নান করার সময় তা একটি নতুন রূপ ধারণ করে।
শ্যামসুন্দরপুর রিভারসাইড রিসর্ট নামের সাথে মিলিয়ে একদম নদীর ধারেই অবস্থিত। কলকাতার কাছে এই রিসর্টের সীমান্তেই কলকল করে বয়ে যায় এই নদী। রিসর্টের লনে দারুন সব বসার জায়গা করা রয়েছে। এখানে আপনি নদীর ছন্দময় নৃত্য দিনভর দেখতে পারবেন। জাহাজের আনাগোনা, নদীর জলে মাছ ধরার নৌকার চটুল ভঙ্গি, রঙ্গীন আলো-ছায়ার খেলা, সব মিলিয়ে দেখতে ও অনুভব করতে নদীকে ঘেরা একটি ছন্দময় পরিবেশ তৈরি হয়। রিসর্টটি বেশ বড়। এখানে বাচ্চাদের জন্য খেলার জায়গা, পছন্দের খান-পান এবং নদীর তীরে বিশ্রামের সুযোগ, গ্রামের পথে হেঁটে যাওয়া, নৌকা নেওয়া (তবে বৃষার সময় এটি সাবধানে করতে হবে), নিকটবর্তী ডায়মন্ড হারবার বা রায়চক থেকে আরও একটু দূরে চলে যাওয়া, সবকিছুই আপনার ছুটি আরো সুন্দর হয়ে উঠতে পারে।
কিভাবে যাবেন শ্যামসুন্দরপুর
ধর্মতলা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দুরত্ব শ্যামসুন্দরপুর । বেহালা, জোকা হয়ে ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে সহজেই শ্যামসুন্দরপুর যাওয়া যায়। নিকটস্থ রেলস্টেশন মানে ডায়মন্ড হারবার। সেখান থেকে শ্যামসুন্দরপুর ১০ কিলোমিটার।
কোথায় থাকবেন
শ্যামসুন্দরপুর রিভারসাইড রিসর্ট তথা অ্যাকোয়া রিট্রিট। যোগাযোগঃ ৮৭৬৮০-০৮০৯৫
৩ রায়চক – গঙ্গাকুটির অথবা দ্য ফোর্টে
গরমের দাবদাহ থেকে আরাম পেতে বাঙালির মরশুমের বেড়ানো শুরু হয়েছে পুরোদমে। ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিরা এখনই পায়ের তলায় সর্ষে মেশাচ্ছেন! তবে কিছু মানুষ কাজের চাপের জন্য লম্বা ছুটি ব্যবস্থা করতে পারছেন না, তাই কলকাতার কাছেই বেড়ানোর ভাল জায়গা খুঁজছেন। এবার তাদের হয়তো দারুন লাগবে।
কলকাতা থেকে ভোরে বেড়িয়ে পড়ুন এবং চাইলে সন্ধের মধ্যেই ফিরে চলে আসুন বাড়ি। একটি গোটা দিন কাটানোর জন্য হুগলি নদীর তীরে। রায়চক কলকাতার কাছে থাকায় বেড়ানোর ষোলআনা মজা তো আছেই। শহর থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে ডায়মন্ড হারবারের একেবারে কাছেই, রায়চক। হুগলি নদীর পাড়ের এ তল্লাট এর মনোরম আবহাওয়া পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
কলকাতার কাছে রায়চকে পুরানো দুর্গ পুনর্নির্মাণ করে, একেবারে ঝাঁ চকচকে পাঁচতারা একটি হোটেল নির্মিত হয়েছে, ফোর্ট রেডিসন। দুই দশক ধরে এটিই এই এলাকাকে অতিরিক্ত পরিচিতি দিয়েছে। গ্রীষ্মকালে প্রচুর পর্যটক একটু মনোরম পরিবেশের জন্য ভিড় করে এই রায়চকে। কলকাতা থেকে অল্প সময়ে যাওয়া সহজ, তাই রায়চক বেড়ানোর জন্য অনেকের কাছে প্রথম পছন্দ। আপনি যদি চান, সকালে বেড়িয়ে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে পারেন এবং বিকেলে ফিরে কলকাতায় আসতে পারেন। আবারও চাইলে আপনি দুই-একদিন রায়চকে থাকতেও পারেন।
কীভাবে যাবেন রায়চকে
ট্রেনে গেলে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার ডায়মন্ড হারবার লোকাল ধরুন। ডায়মন্ড হারবার স্টেশনে নামলেই রায়চক যাওয়ার অটো বা অন্য ছোট গাড়ি পাবেন। ডায়মন্ড হারবার স্টেশন থেকে রায়চকের দূরত্ব মেরেকেটে মিনিট চল্লিশ। তবে কলকাতার দিক থেকে গাড়িতে গেলে ডায়মন্ড হারবার রোড ধরুন। এরপর আমতলা পেরিয়ে গিয়ে বাঁদিক বরাবর সোজা চলুন। বাসে যেতে চাইলে ধর্মতলায় পৌঁছে যান। ধর্মতলা থেকে রায়চক যাওয়ার বাস পেয়ে যাবেন।
কোথায় থাকবেন রায়চকে
চাইলে নদীর তীরের ‘দ্য ফোর্টে‘ থাকতেই পারেন। তবে এই হোটেলটি বেশ ব্যয়বহুল। এছাড়াও রায়চকে রয়েছে হোটেল সি বার্ড ইনটেল, গঙ্গাকুটিরের মতো হোটেল। ছোট আরও কয়েকটি হোটেলও আছে।
রায়চকে কী দেখবেন
হুগলি নদীর পাড়ের এই এলাকা বরাবরই খুব আকর্ষণীয়। অ্যাডভেঞ্চার করতে যাঁদের ভালো লাগে তাঁরা এখানকার জেটি থেকে ভুটভুটি বা লঞ্চে নদীর অপর পাড়ের জেলা পূর্ব মেদিনীপুরে একবার ঢুঁ মেরে আসতে পারেন। এমনকী জলপথ ধরে এখান থেকেই চলে যাওয়া যায় হাওড়ার গাদিয়াড়ায়। ইচ্ছা হলে নদীবক্ষে ডিঙি নৌকা নিয়েও ঘুরতে পারেন। সময় পেলে পার্শ্ববর্তী নূরপূরেও ঘুরে আসতে পারেন। নদীপাড়ের ওই এলাকাও পর্যটকদের মন ভরাবে।
আরও পড়ুনঃ তারাপীঠ ভ্রমণের খুটিনাটি, কিভাবে যাবেন
৪ বাওর বিতান – লেক ভিউ ইকো রিসোর্ট
বাওর বিতান কলকাতার কাছে একটা দারুন উইকেন্ড গন্তব্য। এটি বনগাঁ থেকে একটু দূরে পাঁচপোতা এলাকায় অবস্থিত। এই বাওর লেক ভিউ ইকো রিসোর্টটি ছেয়ে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে সুস্থ সবুজ পরিবেশ ও বিশাল জলায় যা বাওর নামে পরিচিত। একটি অবাধ আবহাওয়ার মধ্যে যেখানে শহুরে জীবন থেকে দূরে আপনাকে মানুষকে মুগ্ধ করবে।
বাওর বিতান, পাঁচপোতার ৮ কিলোমিটার লম্বা বেড়ি বাওরের পাশে উদ্ভূত হর্স-শু বা অশ্বখুরাকৃতি হ্রদ সৃষ্টি করেছে। এখানে অত্যাধুনিক সুবিধাসম্পন্ন বাসগৃহ, খাদ্য, নৌকা ভ্রমণ, মাছ ধরার সুবিধা রয়েছে। বাওরের প্রাকৃতিক দৃশ্যটি আপনাকে এখানে বারবার আসতে আমন্ত্রণ জানায়, যাতে আপনি এখানে সময় কাটাতে এবং এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
কিভাবে যাবেন বাওর বিতান
- গাড়িতে – কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে যশোর রোড হয়ে বনগাঁ রামনগর মোড় ৬০ কিমি (২ ঘন্টা) – সেখানথেকে পাঁচপোতা বাজার ১৭ কিমি (৪৫ মিনিট) – ওখান থেকে বাওর বিতান হাঁটা পথ ৫ মিনিট।
- ট্রেনে – শিয়ালদা থেকে গোবরডাঙ্গা অথবা বনগাঁ (২ঘন্টা) – গোবরডাঙ্গা / বনগাঁ থেকে অটো বা বাসে পাঁচপোতা (৩০ মিনিট) – পায়ে হেঁটে ৫ মিনিট
কোথায় থাকবেন বাওর বিতানে
এই রেসর্টে এসি, ডিলাক্স, টেন্ট এবং কটেজ সবই আছে – বিভিন্ন দামের। ৫ বছরের চেয়ে ছোটদের আলাদা চার্জ ।
বাওর বিতান – যোগাযোগঃ 9051160870
৫ বুরুল – মৌসুমী ইন
কলকাতার কাছে দক্ষিণ 24 পরগণায়, কলকাতার কেন্দ্র থেকে প্রায় 42 কিমি দূরে অবস্থিত একটি সাপ্তাহিক ছুটির জায়গা, বুরুল মৌসুমী ইন-এ স্বাগতম। মৌসুমী ইন কলকাতা থেকে মাত্র 45 কিলোমিটার দূরে গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি ছোট ছুটির জন্য একটি দুর্দান্ত ছুটির গন্তব্য হয়ে উঠেছে এবং এটি প্রকৃতি প্রেমী বা ভ্রমণকারীদের জন্য একটি নিখুঁত গন্তব্যস্থল যা শান্তি খোঁজার সময় শীতল বাতাস এবং গঙ্গা নদীর নির্মল পরিবেশের মধ্যে সুন্দর সূর্যাস্ত উপভোগ করে।
গঙ্গা নদীর মোহনীয় সৌন্দর্য এবং চারপাশের শান্ত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আপনার আত্মাকে বিস্ময়ে পূর্ণ করে এবং আপনার অবস্থানকে অনন্তকালের জন্য স্মরণীয় করে তোলে। সরাইখানা বিশেষ করে বিলাসিতা এবং বিশ্রামের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং উষ্ণতা, সূক্ষ্ম পরিষেবা এবং আতিথেয়তার প্রকৃত মূল্যবোধকে মূর্ত করে।
কিভাবে যাবেন বুরুল
- আপনি যদি বজবজ স্টেশনে পর্যন্ত ট্রেনে করে আসেন, স্টেশনে আপনি যদি ম্যাজিক(ভাড়ার ছোট গাড়ি) পেয়ে যান তো সরাসরি বুরুল পৌছে যাবেন (বুরুল ফেরি ঘাটের ঠিক আগে মৌসুমী ইনের সামনে নামতে পারেন।)
- আপনি যদি এসপ্ল্যানেড থেকে বুরুল সরাসরি বাসে যান তবে বুরুল বাস স্ট্যান্ড থেকে মৌসুমী ইনে টোটোতে যান।
- আপনি রায়পুরে 75 নং বাসে যেতে পারেন, তারপর বুরুল ফেরি ঘাটের আগে অটো বা ম্যাজিক নিয়ে মৌসুমী ইনে যেতে পারেন।
কোথায় থাকবেন বুরুল-এ
কলকাতার কাছে বুরুলে এই রিসোর্টটিতে বারান্দা সহ 6টি নদীর তীরে কক্ষ, একটি নন-রিভারসাইড রুম, 1টি বড় ফ্যামিলি রুম, একটি লন, একটি সুইমিং পুল এবং একটি গ্রাউন্ড ফ্লোর রেস্তোরাঁ রয়েছে এবং এটি তার রান্নার জন্য সুপরিচিত। বিনা মূল্যে সম্পত্তির মধ্যে পার্কিং লট পাওয়া যায়। সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সুরক্ষিত। রুম সার্ভিস শুধুমাত্র খুব বয়স্ক ব্যক্তি বা প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য প্রযোজ্য অন্যদের জন্য এটি চার্জযোগ্য।
ফোন করে বর্তমান চার্জ জেনে নিতে পারেন। যোগাযোগঃ ৯০৫১১ ৬০৮৭০
খাওয়াদাওয়া – লা-কার্টে এবং মেনু ভিত্তিক দু রকম সুবিধাই আছে।
কলকাতা থেকে খুব দূরে নয় অথচ একদিনে দেখে ফিরে আসা যায় এমন ১০টি জায়গা হুগলী জেলায় পড়ুন এখানে।
একদিনের ভ্রমণ কি?
একটি দিনের ভ্রমণ বা ট্রিপ হল এমন একটি ভ্রমণ যেখানে দর্শনার্থী আকর্ষণের জায়গা তার বাড়ি বা থাকার জায়গা থেকে সকালে বা সন্ধ্যায় দীরসন করে আবার একই বাসস্থানে ফিরে আসেন।
কলকাতায় দেখার মত কি কি আছে?
কলকাতার ভিতর 30টি দেখার জায়গা
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, 2. হাওড়া ব্রিজ, 3. ফোর্ট উইলিয়াম, 4. বিড়লা প্ল্যানেটেরিয়াম, 5. বেলুড় মঠ, 6. ভারতীয় জাদুঘর, 7. মাদার হাউস, 8. সায়েন্স সিটি, 9. সেন্ট পলস ক্যাথেড্রাল, 10. দক্ষিণেশ্বর মন্দির
প্রতীক দত্তগুপ্ত, থাকেন কলকাতায়, কাজ বাদে বেড়ানোই যার প্রথম ভালবাসা। এই কয়েক বছর হল বেড়ানোর সাথে কলমও ধরেছেন । তিনি শুধুমাত্র যে জায়গাগুলি পরিদর্শন করেছেন সেগুলি সম্পর্কেই ব্লগ করেন না, তবে তিনি তার অনুগামীদের জন্য টিপস, কৌশল এবং নির্দেশিকাগুলি সম্পর্কেও পোস্ট করেন৷